Jokes জোকস 60 best bengali funny Images jokes
আমার Jokes News |bangla
একটি কিশোরী চিত্রশিল্পীকে বললে—বাঃ, কি সুন্দর ছবি এঁকেছেন, এতে জীবনের জটিলতা দেখানো হয়েছে। কিশোরী-তাই নাকি। আমি তো ভাবছিলাম জিলিপীর ছবি এঁকেছেন।দেখে তো আমার জিবে জল ঝরছে। চিত্রশিল্পী—জিবে জল এসে গেল? আরে এটা তো আধুনিক চিত্র। প্রেমিক ও প্রেমিকার funny jokes
এক প্রেমিক তার প্রেমিকাকে বললে——আজ আমি সিনেমার তিনটে টিকিট এনেছি। আজ আমরা কিছু সময় হাসি-খুশীতে কাটাবো। প্রেমিকা–কি ভাবে? প্রেমিক—একটা টিকিট তোমার মাকে একটা টিকিট তোমার বাবাকে
আর একটা টিকিট তোমার ভাইকে দাও, তাহলেই হবে।
যুবক যুবতী বাংলা ফানি জোকস
সিনেমা দেখে এক যুবক যুবতী বেরিয়ে এলো।
যুবক জিজ্ঞাসা করলো— আজকাল সিনেমা হলে যুবক যুবতীদের ঘনিষ্ট মেলামেশা হয়, তাই না?
ঘুবতী--কি করে বলবো? আমি বসেছিলাম সামনে সীটে, আর তুমিছিলে সবার পিছনের সীটে।
সিনেমা jokes pic
১) অমল সিনেমা বেশী দেখে কারা? ছেলেরা না মেয়েরা? বিমল-ছেলের।
- কি রকম?
বিমল-মেয়েরা সপ্তাহে বড়জোর দু'তিন দিন সিনেমা দেখে। আর ছেলেদের রোজ অফিস থেকে ফিরে গিন্নীর নাটক দেখতে হয়।
অসীম—কাল সিনেমাতে একটা আশ্চর্য্য জিনিস দেখলাম। শিবু——কি রকম আশ্চর্য জিনিস?
২) অসীম—একটা মোটা মেয়ে একটা রোগা পুরুষের সঙ্গে কুস্তি লড়ছে। ছ আর গালাগাল দিচ্ছে। তবুও পুরুষটা হাসছে। টাকে কিছু বলছে না। শিবু বললো আরে এসব তো আমাদের ঘরে রোজই হয়, এতে আর আশ্চর্য্য কি?
সেই সভায় ফিল্ম জগতের অনেকেই উপিস্থিত হয়েছে। অভিনেতাটির প্রথম ছবির নির্মাতা-নির্দেশককে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করা হলো, সেই নির্মাতা-নির্দেশক বলতে শুরু করলো—জহুরী যেমন হীরা চেনে। নির্দেশক চেনে অভিনেতা। এই অভিনেতাকে আমিই চিনেছিলাম। এই অভিনেতা আমার ফিল্মেই চমক দেখিয়েছিল। আমারই নির্দেশনায় এই অভিনেতা সর্বশ্রেষ্ঠ অভিনয় করেছে। আর আমারই— বাধা দিয়ে অভিনেতাটি হঠাৎ বললে— মহাশয়, এই সংবর্ধনা সভা আমার হচ্ছে না আপনার?
৩) দু'জন অভিনেতা নিজের নিজের অভিনয় নিয়ে আলোচনা করছিলো। প্রথম অভিনেতা—একটা ফিল্মে আমি আমার মৃত্যুর দৃশ্যে এত জীব অভিনয় করেছি যে তা দেখে সব দর্শক কাঁদছিল আর কিছু মহিলা যে অজ্ঞান পর্যন্ত হয়ে গেছলো। দ্বিতীয় অভিনেতা— আর আমার মৃত্যুর দৃশ্যের অভিনয় এত প্রাণবা ছিল যে, বীমা কোম্পানী পরের দিন আমার বাড়ীতে আমার বীমার টাক পৌঁছে দিয়েছিলো।
৪) এক অভিনেতা তার প্রশংসকদের অটোগ্রাফ দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে শেষে এক ব্যক্তির অটোগ্রাফবুকে গাধার ছবি এঁকে দিল। সেইব্যক্তি ঠাট্টা করে বললে আপনার অটোগ্রাফ চেয়েছিলাম আপনার ফটোগ্রাফ নয়।
৫) হিরো ডিরেক্টরকে বললে— আমি চাইছিলাম এই মদ্যপানের দৃশ্যা ভীষণ ন্যাচারাল হোক, সেজন্য আমাকে খানিকটা মদ আনিয়ে দিন। ডিরেক্টর—কথাটা মন্দ বলনি তবে বীমার প্রিমিয়াম দেওয়া------
কারণ চিত্রনাট্য অনুযায়ী এই মদে বিষ মিশিয়ে দেবার কথা আছে।
খেয়েই নায়ক মারা যাবে।
৬) ফিল্মে এক ভীষণ ভাল শাশুড়ীকে দেখানো হচ্ছিল। দেখতে দেখতে অভিভূত হয়ে একটি মেয়ে বিভোর হয়ে বলে উঠলো আহা, আমারও যদি একটি এই রকম শাশুড়ী হতো। পিছন থেকে এক যুবক বললে—জানেন আমার মা ঠিক এই রকম।
৭) এক আর্টিস্ট তার এক খদ্দেরকে বললে— এই ছবিটা পেছনে আমার জীবনের সাত বছর কেটে গেছে। খদ্দের—বলেন কি, একটা ছবির জন্য আপনাকে এতো পরিশ্রম করতে হয়েছে?
৮) চিত্রকর—ঠিক তা নয়, ছবিটা দু'দিনেই তৈরী হয়ে গেছলো, কিন্তু খদ্দের খুঁজতে সাত বছর কেটে গেছে।
স্বামী—স্ত্রীvery funny jokes in bengali
এক মহিলা ঘরে বসেছিল। হঠাৎ তার স্বামী হাসতে হাসতে ঘরে ঢুকলো। স্ত্রী বললে—খুব যে খুশী খুশী ভাব দেখছি; কি ব্যাপার বলতো? স্বামী—সিনেমার টিকিট কেটে এনেছি। স্ত্রী— তাহলে আমি তৈরী হয়ে নিই? স্বামী—হাঁ, তৈরী হয়ে নাও। টিকিট কিন্তু কালকের।
অভিনেত্রী সাংবাদিক funny jokes
জনৈক সাংবাদিকের সঙ্গে এক অভিনেত্রীর কথা হচ্ছিল। সাংবাদিক— আপনি বিয়ে করছেন না কেন? অভিনেত্রী—আমি আমার মায়ের পথ অনুসরণ করেই চলেছি।
ছেলে অনেক রাত্রে বাড়ী ফিরে এলো। মা জিজ্ঞাসা করলেন—এতক্ষণ কোথায় ছিলে? ছেলে— সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম।
মা—কি সিনেমা? ভালবাসা।
মা ওপরে যাও, বাবার রাগ কাকে বলে দেখে এসো।
জনপ্রিয় এক অভিনেতা এক ফিল্মে বয়স্কলোকের রোল করছিলো। একদিন যখন সে স্টুডিওতে এলো, তখন ক্যামেরাম্যান, ডাইরেক্টার, স্পটবয় সবাই তাকে দেখে অবাক হয়ে গেল। ডাইরেক্টার বললেন—আশ্চর্য ব্যাপার, আজ তো আপনাকে বিনা মেকআপেই বুড়ো দেখাচ্ছে। অভিনেতা — আজ আমি আমার সেট মুখে লাগাতে ভুলে গেছি। ডাইরেক্টার চমকে উঠে বললে—মুখে আবার কি সেট?
অভিনেতা–নকল দাঁতের সেট।
Films অভিনেত্রীর jocks
1- ফিল্মের এক অভিনেত্রীর সঙ্গে তার প্রেমিকের কথা হচ্ছিলো। অভিনেত্রী— তুমি আমাকে ভালোবাসো? প্রেমিক—হ্যাঁ, খুব ভালোবাসি। অভিনেত্রী—তুমি কেমন ভাবে কাঁদবে, আমাকে একবার দেখাও না। প্রেমিক- বেশ, তবে আগে তুমি একবার মরে দেখাও।
অভিনেত্রী—আমি মারা গেলে তুমি কাঁদবে? প্রেমিক–নিশ্চয়ই ডার্লিং।
এই নতুর প্রডিউসার তার নতুন ছবি কেমন হয়েছে জানার জন্য সিনেমা হলে গেল। লেট হবার জন্য হলের সামনে কত লোক হয়েছিল প্রডিউসার তা জানতে পারলো না, তাই সে একটা পানের দোকানে পান খেতে গেল। পান খেতে খেতে সে পানওলাকে জিজ্ঞালা করলো এখানে যে ছবি আজ থেকে শুরু হয়েছে, ছবিটা কেমন? পানওলা বললে–ফিল্ম শুরু হয়েছে। আমি তো মনে ভাবলাম কারফিউ লাগল বোধ হয়।
2- স্টুডিওতে সুটিং চলছিলো। একটা বিশেষ দৃশ্যে একটা পাঁঠার দরকার। ডিরেক্টর চীৎকার করে বললে— পাঁঠা নিয়ে এসো। তার সহকরি তা শুনে তাড়াতাড়ি চলে গেল। একটু পরেই সে ফিল্মের ফাইন্যান্সারকে ধরে নিয়ে এলো।
এক অভিনেত্রী তার মাকে বললে-মা, আমার জন্য হিরো-ভিলেন দুজনেই প্রাণ দেয়। কিন্তু আমি সিদ্ধান্ত করতে পারছি না, কাকে বিয়ে করাটা ঠিক হবে? মা বললে–ভিলেনকেই কর। কারণ হীরো পিটতে পারে আর ভিলেন মার খেতে পারে।
3- এক ফিল্ম পরিচালক পত্রকার গোষ্ঠীকে বললে একটা ব্যাপারে আমি সম্পূর্ণ নিঃসন্দেহ যে, আমাদের সারা দেশ ভাবের একতা সূত্রে বাঁধা আছে। নইলে দেশের প্রতিটি রাজ্যে একসঙ্গে ফিল্মটা ফ্লপ হতনা।
4- এক ফিল্ম নির্মাতা দুঃখ করে বলছিলো আমি এই ফিল্মে কুকুর নিয়ে খুব ভুল করেছি। কারণ কুকুরও ঘেউ ঘেউ করার জন্য প্লেব্যাক চাইছে।
5-অভিনেতা- আমার গলা খুব খারাপ। গলা ব্যথা করছে, কথা বলতে
হিরোর সঙ্গে নির্দেশকের কথা হচ্ছিল। হিরো আমি সুটিং করতে পারবো না। নির্দেশক- কেন? বেশ কষ্ট হচ্ছে। নির্দেশক-নির্দ্বিধায় সুটিংয়ে যাও। তোমাকে একটি সংলাপও বলতে হবেনা। কারণ তোমার আজকের ভূমিকা হলো এক হতভাগ্য স্বামীর।
6-এক যুবর্তী অভিনেত্রীর পরিচয় করানো হলো এক বিখ্যাত অভিনেতার সঙ্গে --যে খুব কম কথা বলছিলো। পরিচয় করানো লোকটি কথায় কথায় বললো—ইনি এখনও অবিবাহিত। অভিনেত্রী প্রশ্ন করলো তাহলে এঁর কথা বলার শক্তি হারালো কি করে?
7-এক প্রসিদ্ধ চরিত্র অভিনেতার রসবোধ ছিল বড় নির্মল। একেবার তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো আপনি আশাবাদী বলে কাকে অভিনেতাটি বললে-যে আমার মতো টেকো হবার পরেও সব সময়
পকেটে চিরুনী নিয়ে ঘোরে।
8- একজন নতুন নায়কের প্রথম ছবি রিলিজ হয়েছে। টিকিট বিক্রি কেমন হচ্ছে জানার জন্য সে নিজেই সিনেমা হলে গেল। সন্ধার শো-এর টিকিট কিনে, টিকিট বাবুকে জিজ্ঞাসা করলো আপনাদের এখানে ম্যাটিনী শো কখন শুরু হয়? টিকিটবাবু জবাব দিল—এই ছবিটার ক্ষেত্রে দর্শক সমাগম অন্ততঃ একশো ছাড়ালে শো শুরু করা হচ্ছে।
9- এক নির্দেশকের কাছে ফিল্মে কাজ করার জন্য এক যুবক এলো। নির্দেশক জিজ্ঞাসা করলো—এই ফিল্মে দু'টি রোল আছে। কোনটা চাও?
যুবক— কি কি রোল স্যার? নির্দেশক—একটি হচ্ছে স্বামীর চরিত্র আর অপরটি মৃতদেহের চরিত্র। যুবক বললে—তাহলে স্যার, মৃতদেহের রোলটাই আমাকে দিন।
10- রোগা হবার জন্যে এক মোটা হিরোইন ব্যাডমিন্টন খেলতে শুরু করলো।
তার ট্রেনার তাকে ব্যাডমিন্টন খেলার ট্রেনিং দিতে এল। হিরোইন খেলার জন্য এক মিনি স্কার্ট পরে খেলছিলো। প্রথম দিনই হিরোইন তার ট্রেনারকে বার বার হারিয়ে দিল। হিরোইন জিজ্ঞাসা করলো স্যার, আপনি আমার কাছে হেরে গেলেন? ট্রেনার বললে—তুমি নও তোমার মিনিস্কার্ট আমাকে হারিয়েছে।
11- একটি নতুন ফিল্মী পত্রিকার সম্পাদক সিনেমার মালিকের কাছে বিজ্ঞাপন আনতে গেল।
সিনেমা মালিক রাজী হলো না। সম্পাদক বললে—আমি আপনার ভালোর জন্য চিন্তা করি, আপনারও আমার দিকে লক্ষ্য রাখা দরকার। সিনেমা মালিক— আপনি আমার কি ভাল করছেন? সম্পাদক পত্রিকা খুলে সম্পাদকীয় কলম দেখালো।
তাতে লেখা ছিল—বিনা পয়সায় পাশ নিয়ে সিনেমা দেখা শুধু নৈতিক অপরাধই নয়, এতে দেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রীও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সিনেমার মালিক তখন সম্পাদককে চারটি ফ্রি পাশ দিয়ে দিল।
12- কোন এক ফিল্মে হীরোর উঁচু লাফের দৃশ্য ছিল। সুটিংএ কোন এক ফিল্মে হীরোকে তার নির্দেশক তার প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিচ্ছিলেন। হীরো তবুও চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে দেখে, নির্দেশক নিজেই কিছুটা উঁচু থেকে লাফিয়ে পড়লেন, তারপর ফরাসের ওপর পড়ে থাকতে থাকতে বললেন,বুঝলে তো কিভাবে লাফ দিতে হবে। এখন উঁচুতে উঠে লাফ মারো। কিন্তু তার আগে ডাক্তারকে ফোন কর, আমার পাঁজরের হাড় মনে হচ্ছে ভেঙে গেছে।
13- সিনেমা হলে ফিল্ম দেখতে দেখতে স্বামী-স্ত্রী অনেকক্ষণ থেকে কথা বলে যাচ্ছিল। পাশে বসা অন্য দর্শক তার ফলে খুব বিরক্ত হয়ে বলল— তখন থেকে বকবক করেই চলেছেন চুপ করুন না।
স্বামী তখন দর্শকটিকে জিজ্ঞাসা করলো—আপনি কি আমাদের কিছু
বলছেন ?
দর্শক—আজ্ঞে না, আপনাদের নয় ফিল্মওলাকে বলছি। শুরু থেকেই বকে যাচ্ছে। আপনাদের কথাবার্তার একটি শব্দও শুনতে দিচ্ছে না।
14- দু’বন্ধু অমিত আর সুমিত সিনেমা হলে গেছে। অমিত (নম্রভাবে )—সুমিত! টিকিট তো তোকেই নিতে হবে। কারণ আমি মানিব্যাগ ভুল করে ঘরে ফেলে এসেছি। সুমিত— তার জন্যে চিন্তা কি। আমি তো সেটা নিয়ে এসেছি।
bengali funny jokes poem
এক ব্যক্তি ফিল্ম দেখার জন্য সিনেমা হলে গেল। সে দু'খানা টিকিট কিনলো। কিছুক্ষণ পরে লোকটি আবার টিকিট কাউন্টারে এসে আরও দুটি টিকিট কিনলো। তৃতীয়বার যখন ঐ ব্যক্তি পুনরায় দু'টিকিট কেনার জন্য কাউন্টারে এলো, তখন যে টিকিট দিচ্ছিল সে থাকতে না পেরে লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলো—কি ব্যাপার বলুন তো? আপনি এরকম বারবার টিকিট কিনছেন কেন? বিরক্ত লোকটি বললে— দরজায় কোন আহাম্মক দাঁড়িয়ে আছে। আমি যখনই তাকে টিকিট দিচ্ছি, সে তখনই ছিঁড়ে দু'টুকরো করে দিচ্ছে।
0 Comments