oi shayari bengali story photo video in english

 oi shayari bengali story photo video in english

          bengali shayari in english

                  দুষ্টু কাঠবেড়ালি

কোন এক জঙ্গলে চুনচুন নামের এক দুষ্টু কাঠবিড়ালি ও তার মা, কিত্তুর সাথে বাস করত! চুনচুন কখনো কিত্তুর কথা শুনতো না। চুনচুন আরে বদমায়েশ এর জন্য, জঙ্গলের সব পশুরা খুব সমস্যায় থাকতো, একদিন চুন চুন গাছের খেলা করছিল, আর সেই গাছে ভাড়াটা- নামে এক বাঁদর শুয়ে ছিল,ভাড়াটা-দেখে চুনচুন তার মাকে বলে; মা- এই বাঁদরটা কেন আমাদের গাছে শুয়ে আছে,

ভাড়াটা-

 A গাছটা কোন দিন থেকে তোমার হয়ে পরলো চুন চুন শুনি এখন, শুতে দাও ওকে। কিন্তু মা জঙ্গলে আরো গাছ আছে, একে বল অন্য কোন গাছে গিয়ে শুতে! 

চুনচুন-

এই জঙ্গল টা যেমন সকলের তেমনি গাছটাও সকলের, এ জন্য এই গাছ থেকে তুমি ওকে সরাতে পারবে না, কিত্তু- এই বলে চলে যায় কিন্তু চুন চুন এর মাথায় একটা দুষ্ট বুদ্ধি আসে সে বাদর এর কাছে পৌঁছায়, সে বাঁদরের লেজকে গাছের ডালের সাথে বেঁধে দিল। আর কিছুক্ষন পরে যখন ভাড়াটা-বাঁদর  ঘুম থেকে উঠলো তখন সে অন্য ডালে যাবার জন্য লাফ দিল, কিন্তু তার লেজ বাধা থাকার জন্য সে অন্য ডালে যেতে পারে না, আর ওখানেই গাছে উল্টা ঝুলি থেকে চিৎকার করতে থাকে - বাঁচাও বাঁচাও আমি এখানে আটকে গেছি,বাঁচাও  ভাড়াটা-চেচানোর আওয়াজ শুনে জঙ্গলের সকল পশুরা ওখানে উপস্থিত হয়, আর তখন ওদের মধ্যে থেকে জঙ্গলের রাজা শের সিং বললো --

                          2 lineচা - দিয়া বিস্কুট খান!

আর এ ভাড়াটা তুমি  এতো চেঁচাচ্ছ কেন ?জানো কেউ আমার লেজটা গাছের সাথে বেঁধে দিয়েছে।কিন্তু তোমার লেজ গাছের সাথে কে বাধবে?  কারো কি লাভ হবে ওটা করে এই কাজটা ওই বদমাস চুনচুন- করেছে সেই জঙ্গলের পশুদের খুব বিরক্ত করে। এই কথাগুলো কিট্টু আর  চুনচুন গাছের উপরে বসে শুনছিল। এটা শুনে চুনচুন বলল হ্যাঁ আমি বান্দরের লেজ গাছের সাথে বেঁধে দিয়েছি। 

জঙ্গলের অন্য পশু:-

কিন্তু তুমি এসব কেন করেছো? বান্দর তোমার কি বা ক্ষতি করেছিল, জঙ্গলে এত গুলো গাছ আছে এই বান্দরটা এই গাছেই কেন শুয়েছিল ,এই বান্দরটা, এটা শুধু আমাদের গাছ, এই কথা শুনে জঙ্গলের সব পশুরা খুব আশ্চর্য হয়ে যায়। হরিণ বলে চুন চুন একটা কথা কান খুলে শুনে নাও, এ জঙ্গল সবার জন্য তাই গাছের অধিকার সবার জন্য।

জঙ্গলের মহারাজ সিংহ বলে উঠলো -

চুন চুন আবার তুমি যদি জঙ্গলের কোন পশুকে বিরক্ত করার চেষ্টা করো, তবে আমি এই জঙ্গল থেকে তোমাকে বের করে দেবো।

এটা কথাশুনে কিত্তু তাড়াতাড়ি বলে উঠল নানা মহারাজ চলছে এখনো চুনচুন খুবই ছোট ওকে ক্ষমা করে দিন আজকের পর থেকে এমন বদমাশি কখনোই করবেনা, আমি এখনই ভাড়াটা গাছের ডাল থেকে খুলতে থাকি আর তখনই ফরহাদাবাদ গাছ থেকে পড়ে যায় তারপর আমি ওকে শেষবারের মতো সতর্ক করে দিলাম আর জঙ্গলের সমস্যাটা ওখান থেকে শেষ হয় যায়. আর কে বলে তুমি বদমাশি করবে তোমার এই বদমাইশ কোনদিন তোমায় বড় বিপদে ফেলবে বুঝেছ কি?

              bengali shayari video

              

একটি মাছির বিয়ে হয়

                  একটি মশার সঙ্গে,

বাড়ির লোকের আপত্তি থাকা সত্ত্বেও তারা বিয়ে করে ফেলে,

ফুলশয্যার পরের দিন মাছিকে হুতাশ করে             কাঁদতে দেখে।,মাছির ছোট্টো

         বোন তাকে জিজ্ঞাসা করলো...

---কি হয়েছে রে দিদি..? তুই কাঁদছিস কেন...?


রাত্রিবেলা "good night"জালিয়ে শুয়ে পড়লাম

শুভ সকালে দেখি উঠে,,,,,,,                           

                 তোর জামাইবাবু আর নেই !



               ডাক্তার বললো,

        আপনার কিডনি ফেল করেছে।

              রোগী জানতে চাইলো,

স্যার, কত নাম্বারের জন্য ফেল করলো?

         পাশ থেকে রোগীর স্ত্রী বললো,

স্যার দুয়েক নম্বর বেশি দিয়েও কি পাশ

                   করানো যাবে না?


          মা বকা দিলে বিরক্ত লাগে

                  আর gf,bf বকা দিলে কেয়ারিং 

              "বলি ঝাঁটা চিনিস ঝাঁটা"

                     সময় মানুষকে

       বড্ড ব্যাথা দেয়!

                    তাইতো ঘড়িতে

          ফুল নয়,

                  কাঁটা থাকে!



         মাকে বলেছিলাম, বাড়ির ফালতু জিনিস

            গুলো বাহিরে ফেলে দিতে শু

                 এখন আমি রাস্তায়!     

         অনেক টাকা জমিয়ে আমিও

         বড়লোক হয়ে যেতে পারতাম!

        শুধু রাস্তার পাশে যদি ফুচকা, চপ,

            ঝালমুড়ির দোকান না বসত!


        চারিদিকে ফর্সা ফর্সা ছেলেমেয়ে দের ভিড়ে

      নিজেকে কেমন আলকাতরা

                      আলকাতরা লাগে!

The Ancient Curse of the Cursed Village in India!

oi shayari bengali story photo video in english


Post a Comment

0 Comments